Thursday, December 2, 2021

পেপে চাষে ব্যাপক লাভ









  • রোগের নামঃ

    পেঁপের চারা ধ্বসা রোগ

  • লক্ষণঃ

    আক্রান্ত চারার গোঁড়ার চারদিকে দাগ দেখা যায় । । শিকড় পঁচে যায়, চারা নেতিয়ে পড়ে, গাছ মারা যায় । স্যাঁতস্যাঁতে মাটি ও মাটির উপরিভাগ শক্ত হলে রোগের প্রকোপ বাড়ে । রোগটি মাটিবাহিত বিধায় মাটি, আক্রান্ত চারা ও পানির মাধ্যমে বিস্তার লাভ করে ।

  • ব্যবস্থাপনাঃ

    ১। পানি নিষ্কাষনের ব্যবস্থা করা। ২। আক্রান্ত চারা বীজতলা থেকে অপসারণ করা।

  • সাবধানতাঃ

    স্প্রে করার পর ১৫ দিনের মধ্যে সেই পেঁপে খাবেন না বা বিক্রি করবেন না ।

  • করনীয়ঃ

    ১। রোগমুক্ত বীজ ব্যবহার করা ২। লাগানোর আগে প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম কার্বেন্ডাজিম গ্রুপের ছত্রাকনাশক যেমন: ব্যাভিস্টিন বা নোইন অথবা ৪ গ্রাম ট্রাইকোডারমা ভিরিডি মিশিয়ে ১৫-২০ মিনিট ধরে বীজ শোধন করে নিন। ৩। রৌদ্রযুক্ত উচু স্থানে বীজতলা তৈরী করুন। ৪। বীজতলায় বীজ বপনের ১৫ দিন আগে শতাংশ প্রতি ৮৫ গ্রাম হারে স্ট্যাবল ব্লিচিং পাউডার ছাঁই বা বালির সাথে মিশিয়ে ছিটিয়ে দিয়ে হালকা পানি দিয়ে বা চাষ দিয়ে মাটির সাথে ভালভাবে মিশিয়ে দিন অথবা পলি ব্যাগের মাটি শোধন করে নিন।










পেপে চাষের নিয়মাবলি
পেপে চাষের সঠিক পদ্ধতি
পেপে কিভাবে লাগাতে হবে
কখন পেপে লাগানোর সঠিক সময়
কিভাবে পেপের চারা দিতে হয়
পেপেতে কিকি সার লাগে
খন পেপেতে বীষ\কীটনাশক দিতে হবে
বরিশালের পেপের দাম
খুলনার পেপের দাম
কাওরান বাজারের পেপের দাম
ঢাকার পেপের বাজার কতো
সিলেটের পেপের দাম
চিটাগাং এ পেপের দাম
নিমসা কুমিল্লা পেপের দাম
মায়েলহারার পেপের দাম
রাজশাহী পেপের দাম
বগুড়ার পেপের দাম
কুষ্টিয়ার পেপের দাম
ময়মনসিংহের পেপের দাম

#Agriculture_meherpur #krishibd #Development #ধানের #বীজ #Bangladesh #agriculture #কৃষি_উন্নয়ন #Newsforall #কৃষিতে_বাংলাদেশ #Agriculture_BD #পেপের





সকল সবজির বীজ,,
বেলকনি ,আঙ্গিনায় অল্প জায়গায় চাষ করতে চান ,,
#বারি_শিম ১ ,,,,,,,,15 টি বীজ
#বারি_ঢেরস ১,,,,,,,25 টি বীজ
#শশা বারোমাসি,,,,,30 টি বীজ
#করোলা,,,,,,,,,,,,20 টি বীজ
#দেশি শিম,,,,,15 টি বীজ
#টমেটো রতন,,,,,৫০ টি বীজ
#বারি_বিটি_বেগুন 4,,,,,,,,,,,,,35 টি বীজ
#পুইশাক,,,,,,,,,,,,,,,,,3০ টি বীজ
#মিস্টি_কুমড়া,,,,,,,,,15 টি বীজ
#লাউ,,,,,,,,,,,,,,,,15 টি বীজ
#লাল_শাক,,,,,,,,,,,পরিমান মতো
#ডাটা_শাক,,,,,,পরিমান মতো
#বাধাকপি,,,,,,২০ টা বীজ
#ফুলকপি,,,,,২০ টা বীজ,,,
এছাড়াও গিফট আইটেম তো থাকছেই ,,,
#যে কোন 7 টি আইটেম 200 টাকা
#মোট 15 টি আইটেম ,350 টাকা মাত্র
উচ্চ ফলনশীল উন্নত বীজ যা এই মাসে লাগানো যাবে ।
#মিনিপ্যাকেট লাউ,কুমড়া,করোলা, টমেটো,ঢেরস বারি১,খিরা ইত্যাদি মাত্র ,,,,২৫/৪৫ টাকা প্যাকেট,
#স্কোয়াস ,,,,,১১০ টাকা মাত্র
#টমেটো রতন ,,,৮৫ টাকা মাত্র(লাল তীর)
#বাবু_পেপে -৪৬ টাকা মিনি প্যাকেট
#চিচিংগা ,,,১২০ টাকা (BADC বীজ)
#ঝিংগা হাজারি ,,,,৪৫ টাকা মিনি প্যাকেট
#ইস্পাহানী_মরিচ_লংকা ,,,,৪৮০ টাকা ১০ গ্রাম''ভাইরাস প্রতিরোধসম্পন্ন''
#বারি বিটি বেগুন ৪,,,,,,,,১২০ টাকা প্যাকেট
#ডাটা শাক ৬০ টাকা প্যাকেট
#লালশাক ৪৫ টাকা প্যাকেট
#শিম বারি ১,,,,,৮০ টাকা প্যাকেট(ব্রাক বীজ)
#করোলা (লালতীর),,,,,,,২৫০ টাকা (বড় সাইজ করোলা )
সকল সবজির উন্নত জাতের বীজগুলো পাবেন।
এছাড়াও ফুলের ২০ রকম বীজ দিচ্ছি।

Meherpur/01725471620






ভেজাল সার চেনার উপায়

অধিক ফসল উৎপাদনের জন্য উচ্চ ফলনশীল ও হাইব্রিড জাতের চাষ বৃদ্ধি পেয়েছে। ফসল উৎপাদনের জন্য বিভিন্ন রাসায়নিক সার ব্যবহার করতে হচ্ছে। তবে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী সারে ভেজাল দ্রব্য মিশিয়ে নকল সার বা ভেজাল সার তৈরি ও বিক্রি করছেন। কৃষকভাইয়েরা একটু সতর্ক হলেই আসল সার ও ভেজাল সারের পার্থক্য বুঝতে পারবেন। এখানে কয়েকটি সহজ পরীক্ষার মাধ্যমে আসল বা ভেজাল সার শনাক্ত করার উপায় সম্পর্কে জানানো হলো:
 
ইউরিয়া সার চেনার উপায়:
আসল ইউরিয়া সারের দানাগুলো সমান হয়। তাই কেনার সময় প্রথমেই দেখে নিতে হবে যে সারের দানাগুলো সমান কিনা। ইউরিয়া সারে কাঁচের গুড়া অথবা লবণ ভেজাল হিসাবে যোগ করা হয়। চা চামচে অল্প পরিমান ইউরিয়া সার নিয়ে তাপ দিলে এক মিনিটের মধ্যে অ্যামোনিয়ার ঝাঁঝালো গন্ধ তৈরি হয়ে সারটি গলে যাবে। যদি ঝাঁঝালো গন্ধ সহ গলে না যায়, তবে বুঝতে হবে সারটি ভেজাল।

 
টিএসপি সার চেনার উপায়:
টিএসপি সার পানিতে মিশালে সাথে সাথে গলবে না। আসল টিএসপি সার ৪ থেকে ৫ ঘন্টা পর পানির সাথে মিশবে। কিন্তু ভেজাল টিএসপি সার পানির সাথে মিশালে অল্প কিছুক্ষণের মধ্যেই গলে যাবে বা পানির সাথে মিশে যাবে।

 
ডিএপি সার চেনার উপায়:
ডিএপি সার চেনার জন্য চামচে অল্প পরিমান ডিএপি সার নিয়ে একটু গরম করলে এক মিনিটের মধ্যে অ্যামোনিয়ার ঝাঁঝালো গন্ধ হয়ে তা গলে যাবে। যদি না গলে তবে বুঝতে হবে সারটি সম্পূর্ণরুপে ভেজাল। আর যদি আংশিকভাবে গলে যায় তবে বুঝতে হবে সারটি আংশিক পরিমান ভেজাল আছে। এছাড়াও কিছু পরিমান ডিএপি সার হাতের মুঠোয় নিয়ে চুন যোগ করে ডলা দিলে অ্যামোনিয়ার ঝাঁঝালো গন্ধ বের হবে। যদি অ্যামোনিয়ার ঝাঁঝালো গন্ধ বের না হয় তাহলে বুঝতে হবে সারটি ভেজাল।

 
এমওপি বা পটাশ সার চেনার উপায়:
পটাশ সারের সাথে ইটের গুড়া ভেজাল হিসাবে মিশিয়ে দেয়া হয়। গ্লাসে পানি নিয়ে তাতে এমওপি বা পটাশ সার মিশালে সার গলে যাবে। তবে ইট বা অন্য কিছু ভেজাল হিসাবে মিশানো থাকলে তা পানিতে গলে না গিয়ে গ্লাসের তলায় পড়ে থাকবে। তলানি দেখে সহজেই বুঝা যাবে সারটি আসল নাকি ভেজাল।

 
জিংক সালফেট সার চেনার উপায়:
জিংক সালফেট সারে ভেজাল হিসাবে পটাশিয়াম সালফেট মেশানো হয়। জিংক সালফেট সার চেনার জন্য এক চিলতে জিংক সালফেট হাতের তালুতে নিয়ে তার সাথে সমপরিমান পটাশিয়াম সালফেট নিয়ে ঘষলে ঠান্ডা মনে হবে এবং দইয়ের মতো গলে যাবে।
 

শেয়ার করুন

0 coment rios: